শিক্ষা সংবাদ
বর্তমানে এই প্রযুক্তির যুগে মানুষের শৈল্পিক বুদ্ধিমত্তাকে প্রযুক্তিময় করে দেশে সৃজনশীল মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে; এবং এই মেথড প্রাথমিকভাবে দেশে প্রয়োগ করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সেজন্য ঢাবির বিএ এবং বিএসএস অনুষদের বিভাগসমুহের সিলেবাস ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে কিছুটা পরিবর্তন করে উন্নত ও যুগোপযোগী করে তোলা হবে, আর সেইসব বিভাগে যেসব ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির উপযোগী তাদের বেছে নেওয়ার জন্য এবার ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন পদ্ধতি ভিন্নধর্মী তথা সৃজনশীল ও কৌশলমূলক করা হবে যা কোচিংয়ের প্রচলিত প্রস্তুতি পদ্ধতি হতে ভিন্ন হবে। এতে করে তাদের শীটগুলো আগের মতো কজে আসবে না এবং গৎবাঁধা শিক্ষার পরিবর্তে বুদ্ধিবৃত্তিক শিক্ষার উৎকর্ষ সাধিত হবে।
বর্তমানে এই প্রযুক্তির যুগে মানুষের শৈল্পিক বুদ্ধিমত্তাকে প্রযুক্তিময় করে দেশে সৃজনশীল মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে; এবং এই মেথড প্রাথমিকভাবে দেশে প্রয়োগ করতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সেজন্য ঢাবির বিএ এবং বিএসএস অনুষদের বিভাগসমুহের সিলেবাস ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে কিছুটা পরিবর্তন করে উন্নত ও যুগোপযোগী করে তোলা হবে, আর সেইসব বিভাগে যেসব ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির উপযোগী তাদের বেছে নেওয়ার জন্য এবার ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন পদ্ধতি ভিন্নধর্মী তথা সৃজনশীল ও কৌশলমূলক করা হবে যা কোচিংয়ের প্রচলিত প্রস্তুতি পদ্ধতি হতে ভিন্ন হবে। এতে করে তাদের শীটগুলো আগের মতো কজে আসবে না এবং গৎবাঁধা শিক্ষার পরিবর্তে বুদ্ধিবৃত্তিক শিক্ষার উৎকর্ষ সাধিত হবে।
বিষয়টি এমন যে বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের কিছু বোর্ড পরীক্ষকও
এখনও ঠিকমতো সৃজনশীল পদ্ধতি বোঝেন না বলে পরীক্ষার খাতায় পরীক্ষার্থী যা
লিখে সেসব পরীক্ষক তাতেই ফুল মার্ক দেন, ফলে এত এ প্লাস এর বন্যা। কিন্তু
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে ফল এর ভিন্ন হবে; সেখানে মেশিনে এমসিকিও
উত্তর কাউন্ট করা হবে, তাই ফাও নাম্বার পাওয়ার কোনো সুযোগ নাই।
তাই যারা কোচিংয়ে ভর্তি হয়ে পূর্বের ধাচের পড়াশুনা করছেন তাদের জন্য শনির দশা আসন্ন হয়ে আসছে। কারণ এইবার ঢাবি "খ" ইউনিটে যে সৃজনশীল বুদ্ধিবৃত্তিক ধাচের প্রশ্ন করা হবে তা এসব কোচিং শিক্ষকরাই কোনদিনও শেখেননি, শেখাবেনটা কী?
আর বিষয়টি করাই হচ্ছে এইবার হঠাৎ করে, তারা নিজেরা শেখার সময়ও পান নি। তবে মজার বিষয় হলো প্রশ্নপত্র সাজানোর পদ্ধতি আগের মতোই বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে করা হবে শুধু প্রশ্নের ধারা/পদ্ধতি ভিন্ন করা হবে।
এবং এই পদ্ধতিতে প্রতিবারই ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নের ধারা পরিবর্তন করা হয়ে থাকে যাতে করে এর কার্যকারিতা বজায় থাকে এবং এটি ফলপ্রসূ হয়।
এই পদ্ধতি চালু হলে চিন্তাশীল ও বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ছাত্ররা জয়ী হবে। এই পরিবর্তনের পেছনে দুটি উদ্দেশ্য আছে। একটি হলো দেশে শিল্পপ্রযুক্তিময় মেধার উন্নয়ন করে দেশকে সৃজনশীল শিল্পে এগিয়ে নিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অগ্রসর হওয়া এবং অন্যটি হলো যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে অহেতুক প্রতিষ্ঠান কোচিং সেন্টারগুলোকে কৌশলে সরিয়ে ফেলা।
এশিয়ার চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের কয়েকটি উন্নত দেশে কয়েক বছর হলো এই পদ্ধতি চালু করা হয়েছে এবং এই বছর বাংলাদেশে ঢাবিতে এর প্রাথমিক প্রয়োগ শুরুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশও তা করতে যাচ্ছে।
এই পদ্ধতির বিশেষত্ব এই যে, এতে নিজে নিজে মেধার বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়ন করতে পারদর্শী ছাত্র-ছাত্রীরা এগিয়ে থাকবে। আর এর প্রশ্নগুলো কী ধাচের হবে তা পরিষ্কার করে ঘোষণা করা হয়নি, কারণ এই বিষয়টিই হবে কৌশলমূলক তথা উপস্থিত সমস্যা সমাধানের দক্ষতা। তাই এই পদ্ধতির নাম কী সেটিও প্রকাশ করা হয় নি।
একটি ছোট্ট সংবাদ এই যে, মালয়েশিয়ায় এই পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া এক বাংলাদেশি প্রশ্নকর্তার কাছে তার এক আত্নীয় এ বিষয়ে ভালোভাবে জেনেছিলেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশে এই পদ্ধতিতে প্রশ্ন করা হতে পারে ধারণা করে বিষয়টি ভালোভাবে শিখেছিলেন। তাই তিনি এ বিষয়ে ছাত্রদের সাহায্য করার জন্য কয়েকদিন আগে একটি প্রকল্প খুলেছেন। যারা তার সাহায্য নিতে চান তারা নিম্নের ফেসবুক পেজের মেসেজ অপশনে গিয়ে হেল্প-মেসেজ করতে পারেন।
লিংক: facebook.com/dukuapp
ধন্যবাদ | ভালো থাকুন
তাই যারা কোচিংয়ে ভর্তি হয়ে পূর্বের ধাচের পড়াশুনা করছেন তাদের জন্য শনির দশা আসন্ন হয়ে আসছে। কারণ এইবার ঢাবি "খ" ইউনিটে যে সৃজনশীল বুদ্ধিবৃত্তিক ধাচের প্রশ্ন করা হবে তা এসব কোচিং শিক্ষকরাই কোনদিনও শেখেননি, শেখাবেনটা কী?
আর বিষয়টি করাই হচ্ছে এইবার হঠাৎ করে, তারা নিজেরা শেখার সময়ও পান নি। তবে মজার বিষয় হলো প্রশ্নপত্র সাজানোর পদ্ধতি আগের মতোই বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে করা হবে শুধু প্রশ্নের ধারা/পদ্ধতি ভিন্ন করা হবে।
এবং এই পদ্ধতিতে প্রতিবারই ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নের ধারা পরিবর্তন করা হয়ে থাকে যাতে করে এর কার্যকারিতা বজায় থাকে এবং এটি ফলপ্রসূ হয়।
এই পদ্ধতি চালু হলে চিন্তাশীল ও বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ছাত্ররা জয়ী হবে। এই পরিবর্তনের পেছনে দুটি উদ্দেশ্য আছে। একটি হলো দেশে শিল্পপ্রযুক্তিময় মেধার উন্নয়ন করে দেশকে সৃজনশীল শিল্পে এগিয়ে নিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অগ্রসর হওয়া এবং অন্যটি হলো যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে অহেতুক প্রতিষ্ঠান কোচিং সেন্টারগুলোকে কৌশলে সরিয়ে ফেলা।
এশিয়ার চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া সহ বিশ্বের কয়েকটি উন্নত দেশে কয়েক বছর হলো এই পদ্ধতি চালু করা হয়েছে এবং এই বছর বাংলাদেশে ঢাবিতে এর প্রাথমিক প্রয়োগ শুরুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশও তা করতে যাচ্ছে।
এই পদ্ধতির বিশেষত্ব এই যে, এতে নিজে নিজে মেধার বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়ন করতে পারদর্শী ছাত্র-ছাত্রীরা এগিয়ে থাকবে। আর এর প্রশ্নগুলো কী ধাচের হবে তা পরিষ্কার করে ঘোষণা করা হয়নি, কারণ এই বিষয়টিই হবে কৌশলমূলক তথা উপস্থিত সমস্যা সমাধানের দক্ষতা। তাই এই পদ্ধতির নাম কী সেটিও প্রকাশ করা হয় নি।
একটি ছোট্ট সংবাদ এই যে, মালয়েশিয়ায় এই পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়া এক বাংলাদেশি প্রশ্নকর্তার কাছে তার এক আত্নীয় এ বিষয়ে ভালোভাবে জেনেছিলেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশে এই পদ্ধতিতে প্রশ্ন করা হতে পারে ধারণা করে বিষয়টি ভালোভাবে শিখেছিলেন। তাই তিনি এ বিষয়ে ছাত্রদের সাহায্য করার জন্য কয়েকদিন আগে একটি প্রকল্প খুলেছেন। যারা তার সাহায্য নিতে চান তারা নিম্নের ফেসবুক পেজের মেসেজ অপশনে গিয়ে হেল্প-মেসেজ করতে পারেন।
লিংক: facebook.com/dukuapp
ধন্যবাদ | ভালো থাকুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন