√ একটি "Student Movie” এর প্রতিটি অংশের কাহিনী যেসব বিষয় দ্বারা সমর্থিত হতে হবে:
১. বিশ্বাসযোগ্যতার মাপকাঠি
২. যে সময়ের (যুগের তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে সুসংস্থাপন) চলচ্চিত্র সেই সময়ের বাস্তবতার সঙে মিল/ সমন্বয় সাধন।
৩. দীর্ঘ সময়ের কাহিনী (কয়েক বছর) হলে সময়ের বিষয়টি সু-সমন্বয় করতে হবে।
৪. মনোবিজ্ঞান, মনস্তত্ত্ব ও বাস্তবসম্মত হতে হবে।
৫. বিশ্বাসযোগ্য গল্প তৈরীতে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে:
A. তথ্যপ্রযুক্তি ওই সময়ে কতটা উন্নত?
B. তথ্যপ্রযুক্তিগুলো কি (স্থান, কাল ও পাত্রভেদে) নাগালের মধ্যে ছিল?
C. গল্পের প্রতিটি অংশের ঘটনা কি তথ্যপ্রযুক্তির ও সময়ের ভিত্তিতে বিশ্বাসযোগ্য?
√ যেসব বিষয় "Student Movie” এর মান উন্নত করতে সহায়ক হবে:
১. কোনো অনন্য চরিত্র যা দর্শকদের মাঝে সৃজনশীল তারুণ্য কিংবা উৎসাহ জাগ্রত করবে।
২. কোনো শিক্ষণীয় বিষয় যা দর্শকদেরকে জীবন সম্পর্কে ভাবাতে উদ্দীপ্ত করবে।
৩. কোনো বিশেষ ইস্যু (যাকে কেন্দ্র করে মুভিটি নির্মিত কিংবা বিশেষ বিষয় হিসেবে ইস্যুটি সন্নিবেশিত) থাকবে।
+√ এসব বিষয়ের সমন্বয়ে একটি "Student Movie” সফল ও স্বার্থক হয়ে থাকে।
লেখক ও গবেষক:
মোঃ মেহেদী হাসান,
Father of
Method of Creative Adaptation System MCAS.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন